Admission Ongoing
কম্পিউটার কেন শিখব?/কম্পিউটার শেখা কেন প্রয়োজন?
জীবিকা নির্বাহ করে বেঁচে থাকতে হলে, আজকের দিনে কম্পিউটার শিখতেই হবে। এই কথাটা আর নতুন করে বলবার কিছু নেই। শুধু যে কম্পিউটার সংক্রান্ত কাজ করতে হলেই কম্পিউটার ব্যবহার প্রয়োজন, তা নয়। যে কাজ কম্পিউটার-নির্ভর নয়, সেখানেও কম্পিউটার জানা একটা অতিরিক্ত যোগ্যতা বলে বিবেচিত হয়। এক জন কর্মীর যদি কি-বোর্ড কী করে চালাতে হয় তাই জানা না থাকে তা হলে সামান্য ই-মেল চেক করা বা তার জবাব দেওয়াই ঝকমারির পর্যায়ে চলে যায়। কম্পিউটারের ব্যবহার এক জন কর্মীর উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণ। আসলে কম্পিউটার শিক্ষা হল এটা একটা প্ল্যাটফর্ম, জীবন গড়ে নেওয়ার জন্য যে ট্রেনেই তুমি উঠতে চাও না কেন, এই প্ল্যাটফর্মে তোমায় পৌঁছতেই হবে।
কখন কোথায় কিভাবে শিখবো?
কম্পিউটার শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা গত দেড় দশকে বেড়েছে অনেকটাই। তাই নতুন যে ছেলে বা মেয়েটি কম্পিউটার শিখতে আসছে, তার কোর্স বেছে নেওয়ার কাজটা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। যে ধরনের কোর্সগুলির আমাদের দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সব চেয়ে বেশি চাহিদা, তার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটার অফিস এ্যাপ্লিকেশন, ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, অ্যানিমেশন, প্রোগ্রামিং ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট+। তাছাড়া যেকোন একটি অনলাইন ভিত্তিক কাজ শিখে আপনি ঘরে বসে ফ্রিল্যানসিং করেও প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন। কম্পিউটার শিক্ষা শুরু করার সময়টাও সকলেরই জানা আছে। মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে ছুটির সময়টা। কিন্তু সব চেয়ে বড় প্রশ্ন কোথায় শিখব? কম্পিউটার শিক্ষার প্রতিষ্ঠান এখন পাড়ায় পাড়ায়, আর ‘নামী দামি’ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও কম নয়। তাদের বিজ্ঞাপনের দাপটও তেমন। ফলে আজ ছাত্র/ছাত্রী এবং অভিভাবকেরা বিভ্রান্তের মধ্যে আছে। এই বিভ্রান্তির সমাধান নিয়ে ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলায় হাজির হয়েছে আরএন আইটি কম্পিউটার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এন্ড আইসিটি কোচিং সেন্টার। এই প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা হাতে কলমে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। তাছাড়া এটি একটি প্রশিক্ষণ বিষয়ক নির্ভরযোগ্য রিসোর্স সেন্টার। এবং এখানে প্রশিক্ষণ শেষে বোর্ড পরিক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সরকারি সার্র্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এখান থেকে আপনি কোর্স করে সনদ অর্জন করে তৈরি করতে পারেন জীবিকা নির্বাহের একটি পথ।
আইসিটি কেনো পড়বো?
আধুনিক যুগে সমাজ গঠন এবং প্রত্যাশিত উন্নয়ন ত্বরাম্বিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তথ ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে ইংরেজি হলো ‘ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (Information and Communication Technology); যা সংক্ষেপে আইসিটি (ICT) নামে পরিচিত। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটির মাধ্যমে উন্নত জীবন যাপন, মানব কল্যাণ, সম্পর্ক উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা এবং জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণ করা সম্ভব। আইসিটি এর মাধ্যমে পৃথিবীকে একটি বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ (Global Village) এ পরিণত করা যায়। বিশ্বকে জানা এবং নিজেদের দোরগোড়ায় আনা; শুধু আইসিটি কে জানা এবং আইসিটি শিক্ষা লাভের মাধ্যমেই সম্ভব।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি শিক্ষা কী? (What Is ICT Education?)
ICT এর পূর্ণরূপ হলো Information and Communication Technology; তথ্যের আদান প্রদানে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সংমিশ্রণ ঘটানো হয়েছে এখানে। কম্পিউটার আমাদেরকে সৃজনশীল হতে সাহায্য করে। যোগাযোগ ব্যবস্থার অভাবে আমরা অনেক সময় অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে পারিনা।
আইসিটি আমাদেরকে ইন্টারনেট এবং আরো কিছু সুবিধার মাধ্যমে তথ্য যোগাযোগকে সহজ করে দিয়েছে। ফলে আমাদের সৃজনশীলতা ও দক্ষতা বেড়েছে বহুগুণ। আর তাই কম্পিউটার শুধু একটি যোগাযোগ মাধ্যমই নয় বরং জ্ঞানআহরণ, তথ্য আদান প্রদান এবং ভৌগোলিক বাধা অতিক্রম করে সাচ্ছন্দে কাজ করার মঞ্চে পরিণত হয়েছে।
আইসিটি শিক্ষা হলো আইসিটি বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির (Information and Communication Technology) ব্যবহার এবং এ ইতিবাচক ও প্রত্যাশিত শিক্ষা।
আইসিটি ব্যবহার আমাদেরকে অজানা জ্ঞানের ধারণা দিয়েছে। আমরা কতটুকু জানি এবং কতটুকু জানি না তার একটি স্পষ্ট চিত্র আমাদের সামনে প্রতিফলিত হয়েছে।
আইসিটি শিক্ষার মাধ্যমে বর্তমান জ্ঞানের স্তর এবং ভবিষ্যত কর্ম পরিকল্পনার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অপ্রতুলতা দিবালোকের মত প্রতিভাত হবে। নীতি নির্ধারক এবং দাতাগণ এ ক্ষেত্রে আইসিটি শিক্ষালাভ বিষয়টিকে নিশ্চিত করতে পারেন। আইসিটি সংক্রান্ত শিক্ষার যাবতীয় দিক সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনই হল আইসিটি শিক্ষা।
তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির যৌক্তিকতা
বর্তমান যুগ আবিস্কারের নবযুগ। তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তির নতুন নতুন তত্ত্ব ও ব্যবহারিক দিক আমাদের ক্রমাগত সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশ্বের বিভিন্ন জাতিসমূহকে উদার সহযোগীতা, ব্যবসায় বাণিজ্য, সমৃদ্ধি এবং পারস্পরিক সহমর্মীতার অঙ্গীকার প্রদানের মাধ্যমে এক সম্প্রদায়ে পরিণত করেছে।
তথ্যের সহজ বিশ্লেষণ, নির্ভুল এবং পরিচ্ছন্ন উপস্থাপন, সংরক্ষণ ও সৃজনশীল মেধা চর্চার এক অভূতপূর্ব ও অনুপম সুযোগ করে দিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। তথ্য প্রবাহের এ যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি থেকে দূরে রেখে শিক্ষার্থীদের জাতীয় এবং আর্ন্তজাতিক শ্রম বাজারের উপযুক্ত করে গড়ে তোলা সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদেরকে উৎপাদনশীল জনশক্তিতে রূপান্তরিত করে দারিদ্র্য বিমোচনে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি সক্রিয় ভূমিকা রাখার কাজে উৎসাহিত করা যেতে পারে। এ লক্ষ্য সামনে রেখে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি শিক্ষাক্রম প্রণয়ন অতিব জরুরী।
শিক্ষা ক্ষেত্রে, ব্যবসায়, সরকারী কর্মকান্ডে এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব অনুধাবন করে বিশ্বের সকল দেশে বিদ্যালয়ের মূল শিক্ষাক্রমে কম্পিউটার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মৌলিক ধারণা ও দক্ষতার উন্নয়নকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশের মাধ্যমিক স্তরের মূল শিক্ষাক্রমের আবশ্যিক নৈর্বাচনিক বিষয় হিসেবে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তির অর্ন্তভুক্তি এ উপলব্ধিরই বহিঃপ্রকাশ।
আইসিটি শিক্ষার ভূমিকা:
• দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে সহায়তা করে
• উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রস্তুত করে
• জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানের উপায় খুঁজে বের করে
• জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করা,
• সামাজিক, ব্যক্তিক, বৌদ্ধিক দক্ষতা অনুযায়ী বিষয়বস্তু উপস্থাপন করা।
বর্তমান বিশ্বে যুগোপযোগী আইসিটি শিক্ষার গুরুত্ব:
উন্নত বিশ্বে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি এর ব্যবহার অনেক এবং তা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিচে কিছু উদাহরণ দেওয়া হল-
• একজন কৃষক মোবাইল ফোন ব্যবহার করে মাঠ থেকেই বর্তমান বাজার দর জানতে পারেন।
• একজন শিল্পোদ্যক্তা যেকোন সময় বাজারে তার পণ্যের চাহিদা সম্পর্কে জানতে পারেন।
• একজন চিকিৎসক ঘরে বা অফিসে বসে তাঁর হাসপাতালের রোগীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। এজন্য অবশ্যই বিশেষ সফটওয়্যার (Software) এর মাধ্যমে সজ্জিত হতে হবে হাসপাতাল এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং (Computer Networking) ব্যবস্থা অবশ্যই থাকতে হবে।
• একজন শিক্ষার্থী চাইলে তার থাকার ঘরে বসেই বিশ্বের) সমস্ত অনলাইন লাইব্রেরি (Online Library)) থেকে বই বা প্রকাশনা সংগ্রহ করতে পারেন। অবশ্য অনেক অনলাইন লাইব্রেরিতে ফ্রি অ্যাক্সেস থাকলেও অনেক লাইব্রেরি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীদের মধ্য ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড (User ID & Password) এর মাধ্যমে সীমাবদ্ধ।
• শিক্ষক ক্লাসে যাওয়ার আগেই তাঁর শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষা উপকরণ পৌঁছিয়ে দিতে পারেন।
• একজন যাত্রী ঘরে বসেই বাস, ট্রেন কিংবা উড়োজাহাজের টিকেট ও সিট কনর্ফাম করতে পারেন। অবশ্য এর জন্যে অনেক সময় ঐ ব্যক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃত ব্যাংকে ডেবিট অথবা ক্রেডিট কার্ডসহ ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
• একজন গৃহিণী ঘরে বসেই বাজার করতে পারেন।
এ সব সুবিধা বর্তমানে আমাদের মত উন্নয়শীল দেশেও অনেকাংশে সম্ভব। কিন্তু এ সবসুবিধা তারাই ভোগ করতে পারবেন যারা আইসিটি শিক্ষায় শিক্ষিত। আইসিটি-র জ্ঞান না থাকলে সহজলভ্য এ সব সুবিধাও একজন নাগরিক ভোগ করতে পারেন না।
আরএন আইটিতে কেন আইসিটি পড়বো?/আরএন আইটিতে কেন কম্পিউটার শিখবো?
মহেশপুররের একমাত্র মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিশিষ্ট আরএন আইটি কম্পিউটার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এন্ড আইসিটি কোচিং সেন্টার যেখানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে দক্ষ ও অভিজ্ঞ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা হাতে কলমে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং কলেজ শিক্ষক দ্বারা একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের আইসিটি পড়ানো ও আইসিটি বিষয়ের Networking, HTML, Programming in C, Database এর শতভাগ প্র্যাকটিক্যাল করানো হয়। যা আর কথাও করানো হয় না।
এ ছাড়াও আমাদের অন্যান্ন বৈশিষ্ট নিম্মে তুলে ধরা হলো-
সুন্দর,নিরিবিলি, মনোরম পরিচ্ছন্ন পরিবেশে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (বড় পর্দা) বিশিষ্ট ও সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রিত নিজস্ব ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব দ্বারা প্রশিক্ষণ প্রদান ৷
প্রত্যেকের আলাদা আলাদা কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে হাতে কলোমে অভিজ্ঞ ও দক্ষ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান।
নিয়মিত ক্লাস, অনুশীলন ও পরীক্ষা।
দূর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের স্পেশাল কেয়ার।
টাইপিং গতি বাড়ানোর প্রতি বিশেষ কেয়ার ।
পেশাগত কাজের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান ।
শিক্ষার্থীর চাহিদা অনুযায়ী ক্লাস সিডিউল ।
৩ মাস ও ৬ মাস মেয়াদি কম্পিউটার কোর্স ।
বিনামূল্যে গুরুত্বপূর্ণ শীট ও ইন্টারনেটের ব্যবস্থা ।
সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত যে কোন সময় ক্লাস করার সুযোগ ।
চাকুরিজীবীদের জন্য শুক্র-শনিবার সহ সন্ধ্যাকালিন কোর্সের সুযোগ।
অভিযোগ বক্সের মাধ্যমে স্বাধীন ভাবে মতামত প্রকাশের অধিকার প্রদান ।
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সরকারি সার্টিফিকেট প্রদান।
শতভাগ পাশের নিশ্চয়তা ও অধ্যায় ভিত্তিক শীট প্রদান ।
সাত(০৭)টি ফ্রি যাচাই ক্লাস।
কোচিং এ প্রতি ব্যাচে ২০ জনের বেশি শক্ষার্থী নেওয়া হয় না।
সাপ্তাহিক ক্লাস টেষ্ট ও কুইজ টেষ্ট গ্রহন।
নিখুঁতভাবে মেইন বই দাগানো, ছন্দ, কবিতা ও টেকনিক প্রদান।
প্রতি সপ্তাহে 100 MCQ Review পরীক্ষা।
সিলেবাস শেষেঃ ফাইনাল, সাবজেক্ট ফাইনাল, মডেল টেষ্ট গ্রহন।
পরিচালনায়ঃ কাজী রিয়াজুল হক ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স (সরকারি), বিএসসি ইন সি.এস.ই।
প্রাক্তন লেকচারার (কম্পিউটার বিভাগ) ইনফ্রা পলিটেকনিক ইনিস্টিটিউট, বরিশাল।
পরিশেষে বলতে চাই যে, আইসিটিকে A+ পেতে ও কম্পিউটার শিখে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে-
আসুন
দেখুন
যাচাই করুন
তারপর ভর্তি হোন।
প্রয়োজনে ৭ দিন ফ্রী ক্লাস করুন।
বিঃদ্রঃ টাকা আপনার, ভবিষ্যৎ আপনার, তাই সিদ্ধান্তটা আপনারই নিতে হবে।
মুখের কথায় নয়, দক্ষতায় আমাদের পরিচয়।
-আরএন আইটি
Our Achievement
Happy Students
Year of Experience
Passing Board Exam
Student Satisfaction
Notice Board
Amazing Event
Director's Massage

আমার প্রত্যাশা সকলেই আইসিটি শিখুক আনন্দের সাথে আইসিটি হোক ভালোবাসার, আইসিটি হোক প্রথম পছন্দের, আইসিটি হোক তৃপ্তিময়।
** আরো একটা বিষয় পরীক্ষার হলে তুমি প্রথমে যেই প্রশ্নের উত্তর সবচেয়ে ভালো পারো সেই প্রশ্নের উত্তর আগে লিখবে। যদি এমন হয় কোন প্রশ্নের উত্তর তুমি পারো কিন্তু এই মুহুর্তে মিলছে না কিংবা কোনভাবেই নিয়ম মনে আসছে না এমতাবস্থায় তুমি ঐ না পারা প্রশ্নগুলো স্কিপ করে শেষের দিকে চেষ্টা করবে আর এটাই বুদ্ধিমানের কাজ।অন্যথায় এক পর্যায়ে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থা হয়ে যাবে। সকলের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল এবং সুস্থ, সবলভাবে পরীক্ষা দাও এটাই প্রত্যাশা করি।
কাজী রিয়াজুল হক – ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স, বিএসসি ইন সি.এস.ই।
– প্রাক্তন লেকচারার (কম্পিউটার বিভাগ) ইনফ্রা পলিটেকনিক ইনিস্টিটিউট, বরিশাল।
– পরিচালক আরএন আইটি
Testimonial
মোছাঃ রিপা খাতুন
আমি তথ্য ও যোগাযোগ এযুক্তি বিষয়ে সহায়ত প্রদানের উদ্দেশ্যে আর এন আইটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি
মোঃ আজিজুর রহমান
এম,এ,বিএড, সহকারী শিক্ষক ঝাউতলা এম.কে.এন.জি মাধ্যামিক বিদ্যালয়, চৌগাছা, যশোর। কম্পিউটার কোর্স সেশনঃ জানু-জুন ২০২১
মোঃ আলমগীর হোসেন
এরিয়া ম্যনেজার (দাবী) মহেশপুর হেড অফিশ শাখা ব্রাক এজিও, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। কম্পিউটার কোর্স সেশনঃ জুলাই-ডিসেম্বর
সৌরভ কুমার স্পর্শ
শিক্ষক, প্রবর্তন কোচিং সেন্টার মহেশপুর, ঝিনাইদহ, ICON & RETINA বিশ্ববিদ্যালয় ও নার্সিং ভর্তি কোচিং, যশোর,
মোঃ রাফিত মাহাতাব
আর এন আইটি মহেশপুর অন্যতম একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষন, প্রতিষ্ঠান, যেখানে শুধু আন্তরীকতার সাথে প্রতিটি পদক্ষেপে
মোঃ নূর আলম
এম,এ মাসটার্স, সহকারী শিক্ষক (গণিত) শংরহুদা বাথানগাছি মাধ্যামিক বিদ্যালয়, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। কম্পিউটার কোর্স সেশনঃ জানু-জুন
মোঃ আমিনুর রহমান
এম,এ,বিএড, সহকারী শিক্ষক শংরহুদা বাথানগাছি মাধ্যামিক বিদ্যালয়, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। কম্পিউটার কোর্স সেশনঃ জানু-জুন ২০২১
মোছাঃ খাদিজা খাতুন
আইসিটি ২০২২ ব্যাচ, লোক প্রসাশন বিভাগ, 3rd year, Bangladesh University of Professionals (BUP)
পুলক কুমার সানা
কনস্টেবল, মহেশপুর থানা, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। কম্পিউটার কোর্স সেশনঃ জানু-জুন ২০২৫
দিলরুবা ইয়াসমিন (কাজল)
কম্পিউটার কোর্স, সেশনঃ জানু-জুন ২০২১, সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি) মহেশপুর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয়, মহেশপুর ঝিনাইদহ।
মোঃ সাইফুল ইসলাম
ফতেপুর বত্রালয়, ট্রেফিক মোড়, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। কম্পিউটার কোর্সঃ সেশন-জুলাই-ডিসেম্বর ২০১৮